আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি, আমি কি ভুলিতে পারি
- আব্দুল গাফফার চৌধুরী
নক্ষত্রপুঞ্জের মতো জ্বলজ্বলে পতাকা উড়িয়ে আছো আমার সত্তায়
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস
২১ ফেব্রুয়ারি ২০২১, রবিবার, রাত ৮:০০ – ১১:০০
অনুষ্ঠানটির ভিডিও দেখতে এখানে ক্লিক করুন >> https://www.facebook.com/newyorkboimela/
মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস স্মরণে এখানে আপনার মন্তব্য লিপিবদ্ধ করুন।
Please share your thoughts on the observance of Martyrs’ Day and International Mother Language Day.
13 entries.
উইলি মুক্তি
wrote on ফেব্রুয়ারি 21, 2021
at
11:43 অপরাহ্ন
একদিন আমিও প্রথম প্রহরে
শহীদ মিনারের একুশ হবো।
বিনি সুতোয় গাঁথবো বিজয়ের
কথামালা অ আ ক খ।
যে মালার প্রতিটি বন্ধনে সরোবরে
শ্লোগান ধ্বনিত হবে সাম্যের গান।
ভারাক্রান্ত মন নিয়ে সশ্রদ্ধ সম্মানে
ভালোবাসার শুভ্র ফুলে সাজাবো
রক্ত লালে রঞ্জিত শহীদের কবর।
করবে না কেউ আর বাহারি দামি
ফুলের প্রদর্শন।
গাইবে সরবে আমার ভাইয়ের রক্তে
রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারির গান।
একুশ আমার রক্তে বয়ে যাওয়া হীমশীতল আহ্বান। একুশ আমার অস্তিত্বের উপস্থিতি
আয়ুর প্রথম হৃদয়মথিত শব্দ।
মনুষ্যত্বের প্রথম দীক্ষা ছিল যে উচ্চারণে।
বাংলা ভাষার সম্মানের জন্য যাঁরা যুথিবদ্ধ হয়ে দাঁড়িয়েছিলেন। রক্তের বন্যায় গা ভাসিয়ে ছিলেন বাংলার রক্তিম জনপথে।
আজ আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস। শহীদ ভাষা যোদ্ধাদের স্মরণে, সেই মহামানবদের সম্মানে, অমর একুশে ফেব্রুয়ারির দিনটিতে আজও বাংলার প্রতিটি সন্তানের আঁখিকোণ নমন হয়ে আসে বিনম্র শ্রদ্ধায়।
একুশে ফেব্রুয়ারির এই দিন আপামর, আমার, সকল বাঙালি জাতির জন্য এক ঐতিহাসিক পুণ্যের দিন। নিজের অস্তিত্ব রক্ষার দিন। হৃদয়ের রক্ত দিয়ে লেখা একটি দিন। দোল খাওয়া ভাবনার বহিঃপ্রকাশের একটি দিন। বাংলাভাষা বাঙালি জাতির কাছে চির প্রেরণার অবিস্মরণীয় একটি দিন। তাঁদের স্মরণে একুশের চেতনার ব্যগ্রতা নিয়ে মহান একুশে ফেব্রুয়ারি এবং আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে সকল ভাষা শহীদদের প্রতি জানাই বিনম্র শ্রদ্ধা।
উইলি মুক্তি, নিউ ইয়র্ক
শহীদ মিনারের একুশ হবো।
বিনি সুতোয় গাঁথবো বিজয়ের
কথামালা অ আ ক খ।
যে মালার প্রতিটি বন্ধনে সরোবরে
শ্লোগান ধ্বনিত হবে সাম্যের গান।
ভারাক্রান্ত মন নিয়ে সশ্রদ্ধ সম্মানে
ভালোবাসার শুভ্র ফুলে সাজাবো
রক্ত লালে রঞ্জিত শহীদের কবর।
করবে না কেউ আর বাহারি দামি
ফুলের প্রদর্শন।
গাইবে সরবে আমার ভাইয়ের রক্তে
রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারির গান।
একুশ আমার রক্তে বয়ে যাওয়া হীমশীতল আহ্বান। একুশ আমার অস্তিত্বের উপস্থিতি
আয়ুর প্রথম হৃদয়মথিত শব্দ।
মনুষ্যত্বের প্রথম দীক্ষা ছিল যে উচ্চারণে।
বাংলা ভাষার সম্মানের জন্য যাঁরা যুথিবদ্ধ হয়ে দাঁড়িয়েছিলেন। রক্তের বন্যায় গা ভাসিয়ে ছিলেন বাংলার রক্তিম জনপথে।
আজ আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস। শহীদ ভাষা যোদ্ধাদের স্মরণে, সেই মহামানবদের সম্মানে, অমর একুশে ফেব্রুয়ারির দিনটিতে আজও বাংলার প্রতিটি সন্তানের আঁখিকোণ নমন হয়ে আসে বিনম্র শ্রদ্ধায়।
একুশে ফেব্রুয়ারির এই দিন আপামর, আমার, সকল বাঙালি জাতির জন্য এক ঐতিহাসিক পুণ্যের দিন। নিজের অস্তিত্ব রক্ষার দিন। হৃদয়ের রক্ত দিয়ে লেখা একটি দিন। দোল খাওয়া ভাবনার বহিঃপ্রকাশের একটি দিন। বাংলাভাষা বাঙালি জাতির কাছে চির প্রেরণার অবিস্মরণীয় একটি দিন। তাঁদের স্মরণে একুশের চেতনার ব্যগ্রতা নিয়ে মহান একুশে ফেব্রুয়ারি এবং আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে সকল ভাষা শহীদদের প্রতি জানাই বিনম্র শ্রদ্ধা।
উইলি মুক্তি, নিউ ইয়র্ক
চারুলতা সৈয়দ
wrote on ফেব্রুয়ারি 21, 2021
at
7:40 অপরাহ্ন
সবাইকে আমার সালাম এবং শুভেচ্ছা। আমার নাম চারুলতা। আমার বয়স ৬। আমি বাংলায় কথা বলি। বাংলা ভাষায় লিখতে এবং পড়তেও পারি। বাসায় আমাকে বাংলা শেখায় আমার বাবা আর মা। “আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারী আমি কি ভুলেতি পারি?” আমি গাইতে পারি। বাংলা আমার প্রিয় ভাষা। আমি ভাষা আন্দোলন নিয়ে একটি ছোট একটা ভিডিও আপলোড করেছি ইউটিউবে। আপনাদের দেখার জন্যে অনুরোধ করছি।
ইতি
চারুলতা, নিউ ইয়র্ক
Charu and Sufi's world
ইতি
চারুলতা, নিউ ইয়র্ক
Charu and Sufi's world
তানভীর রাব্বানী
wrote on ফেব্রুয়ারি 21, 2021
at
7:34 অপরাহ্ন
একুশে ফেব্রুয়ারি বাঙালির ইতিহাসে কেবল একটি তারিখ নয়, এটা বাঙালি জাতির পরিচয়চিহ্ন। ধর্মনির্ভর, সম্প্রদায়বাদী পাকিস্তানি চেতনার মুগ্ধতার ঘোর কাটিয়ে উঠার শুরু। এই একুশে ফেব্রুয়ারির চেতনা উপর নির্মিত হয়েছিল আমাদের জাতীয় চেতনার ভিত্তি। যার ধারাবাহিকতায় পৃথিবীর মানচিত্রে স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়।
রাষ্ট্রের সর্বস্তরের বাংলার প্রচলন কার্যক্রম গতি পাক; বাংলার পাশাপাশি ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর মাতৃভাষা রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতার বেঁচে উঠুক— এটাই হোক আমাদের একুশের চাওয়া।
রাষ্ট্রের সর্বস্তরের বাংলার প্রচলন কার্যক্রম গতি পাক; বাংলার পাশাপাশি ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর মাতৃভাষা রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতার বেঁচে উঠুক— এটাই হোক আমাদের একুশের চাওয়া।
ফেরদৌস সাজেদীন
wrote on ফেব্রুয়ারি 21, 2021
at
5:23 অপরাহ্ন
মানুষ সামগ্রিকভাবে, সব জাতিই, এক বা একাধিক নির্ভরতা বা অবলম্বন খোঁজে বাঁচার জন্য; অভিবাসী বাংলাদেশীও চায় নির্ভার হতে অবলম্বন পেয়ে, বিশিষ্টতা এখানেই যে, বাংলাদশিকে এই অবলম্বন খুঁজতে হয়না, চাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে , উচ্চারণ মাত্রই সে অবলম্বন পেয়ে যায়-তার ভাষা, তার আদিঅন্ত জীবনমরণের ভাষা, ‘বাংলা’।
ভাষা-শহীদদের শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছি।
ভাষা-শহীদদের শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছি।
মনিজা রহমান
wrote on ফেব্রুয়ারি 21, 2021
at
3:28 অপরাহ্ন
১৯৫২ সালে ভাষা আন্দোলনে শহীদদের কথা আমরা জানি, ওই সময়কার ছাত্রনেতা-ভাষা সৈনিকদের ইতিহাস অনেক পড়েছি, কিন্তু ভাষা আন্দোলন করার কারণে পৃথিবীর ইতিহাসে একমাত্র মানুষ যাকে তালাকপ্রাপ্ত হতে হয়েছিল সেই মমতাজ বেগমের কথা লোকচক্ষুর অন্তরালেই থেকে গেছে। উনি প্রায় দুই বছর জেলে ছিলেন।
ওনাকে নিয়ে একটা কবিতা লেখার চেষ্টা করেছিলাম। যেখানে শেষ অংশে আছে-
“মিনু, আপনি তো দীর্ঘদিন জেলে ছিলেন
জেলখানার গরাদের দিকে তাকিয়ে কখনও কি ভেবেছিলেন?
একদিন জাতিসংঘের সামনে শোভা পাবে বাংলার শহীদ মিনার
যেখানে বর্ণমালার প্রতিটি অক্ষর জ্বলজ্বল করবে
এক একটি উজ্জ্বল নক্ষত্রের মত।”
জাতিসংঘের সামনে শহীদ মিনার স্থাপন করার জন্য নিউ ইয়র্ক মুক্তধারা ফাউন্ডেশনকে আমার অন্তরের অন্তস্থল থেকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।
ওনাকে নিয়ে একটা কবিতা লেখার চেষ্টা করেছিলাম। যেখানে শেষ অংশে আছে-
“মিনু, আপনি তো দীর্ঘদিন জেলে ছিলেন
জেলখানার গরাদের দিকে তাকিয়ে কখনও কি ভেবেছিলেন?
একদিন জাতিসংঘের সামনে শোভা পাবে বাংলার শহীদ মিনার
যেখানে বর্ণমালার প্রতিটি অক্ষর জ্বলজ্বল করবে
এক একটি উজ্জ্বল নক্ষত্রের মত।”
জাতিসংঘের সামনে শহীদ মিনার স্থাপন করার জন্য নিউ ইয়র্ক মুক্তধারা ফাউন্ডেশনকে আমার অন্তরের অন্তস্থল থেকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।
রওনক আফরোজ
wrote on ফেব্রুয়ারি 21, 2021
at
3:22 অপরাহ্ন
এই যে স্বদেশ ছেড়ে প্রবাসে বেঁধেছি ঘরবাড়ি;
ভুলেছি কী বরেন্দ্রভূমি, পদ্মার জলছোঁয়া ডুবন্ত চাঁদ,
ভুলেছি কী রেসকোর্স থেকে বাংলা জুড়ে
প্রতিধ্বনিত স্বাধীনতার ডাক! ভুলিনি।
ভুলিনি বিজয়, সময়ের ঐক্যতান
ভুলিনি তাদের যারা ভাষার জন্য দিয়েছে প্রাণ!
এই যে স্বদেশ ছেড়ে প্রবাসে বেঁধেছি ঘরবাড়ি,
শ্লথ ছন্দে নমিত বন্দনায় তবু দূর থেকেই কণ্ঠ মিলাই
২১ শে ফেব্রুয়ারি, আমি কী ভুলিতে পারি!
রওনক আফরোজ, ওহাইও
ভুলেছি কী বরেন্দ্রভূমি, পদ্মার জলছোঁয়া ডুবন্ত চাঁদ,
ভুলেছি কী রেসকোর্স থেকে বাংলা জুড়ে
প্রতিধ্বনিত স্বাধীনতার ডাক! ভুলিনি।
ভুলিনি বিজয়, সময়ের ঐক্যতান
ভুলিনি তাদের যারা ভাষার জন্য দিয়েছে প্রাণ!
এই যে স্বদেশ ছেড়ে প্রবাসে বেঁধেছি ঘরবাড়ি,
শ্লথ ছন্দে নমিত বন্দনায় তবু দূর থেকেই কণ্ঠ মিলাই
২১ শে ফেব্রুয়ারি, আমি কী ভুলিতে পারি!
রওনক আফরোজ, ওহাইও
আবেদীন কাদের
wrote on ফেব্রুয়ারি 21, 2021
at
3:12 অপরাহ্ন
দিনটি আমাদের অস্তিত্বের সঙ্গে জড়িত। এটি আমাদের আত্মপরিচয়ের প্রতীক!
আবেদীন কাদের, নিউ জার্সি
আবেদীন কাদের, নিউ জার্সি
বিশ্বজিত সাহা
wrote on ফেব্রুয়ারি 21, 2021
at
1:56 অপরাহ্ন
এই বিশেষ দিনে অভিবাসী বাঙালি সমাজের সকলের কাছে আবেদন রাখছি, আসুন আগে নিজের ঘর থেকে শুরু করি নিজ নিজ সন্তানদের সঠিক বাংলা শিক্ষা চর্চা। তাহলেই বায়ান্ন ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস অর্জনের স্বার্থকতা পাবে। বাঙালির চেতনা মঞ্চ ও মুক্তধারা ফাউন্ডেশনকে ধন্যবাদ ৩০ বছর ধরে ধারাবাহিক ভাবে জাতিসংঘের সামনে একুশ উদযাপন করার জন্য।
আরো জানতে এখানে ক্লিক করুন...
আরো জানতে এখানে ক্লিক করুন...
হাসান ফেরদৌস
wrote on ফেব্রুয়ারি 21, 2021
at
1:50 অপরাহ্ন
নিউ ইয়র্কে জাতিসংঘ সদর দপ্তরের খুব কাছে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা স্মরণে একটি ভাস্কর্য স্থাপিত হয়েছে। ১ ফেব্রুয়ারি, যেদিন আনুষ্ঠানিকভাবে ভাস্কর্যটি উন্মোচিত হয়, সেদিন পশ্চিম আফ্রিকার টোগো থেকে একদল রাজনৈতিক কর্মী এসেছিলেন নিজ দেশে রাজনৈতিক বন্দীদের মুক্তির দাবি নিয়ে। তাঁদের লক্ষ্য ছিল জাতিসংঘের ঠিক উল্টো দিকে র্যালফ বাঞ্চ পার্কে সমবেত হওয়া। হঠাৎ নজরে এল মাতৃভাষা ভাস্কর্যটি। তাঁরা সেখানেই দাঁড়িয়ে পড়লেন, সঙ্গে আনা প্ল্যাকার্ড তুলে ধরলেন, যাঁর যাঁর দুই হাত আকাশের দিকে মেলে ধরলেন।
আরো জানতে এখানে ক্লিক করুন...
আরো জানতে এখানে ক্লিক করুন...
রানু ফেরদৌস
wrote on ফেব্রুয়ারি 21, 2021
at
1:44 অপরাহ্ন
বাংলা আমার মাতৃভাষা ।
অমর একুশের জন্য যারা শহীদ হয়েছেন তাদের প্রতি আমার চিরন্তন শ্রদ্ধা । অগনিত জনগনের সংগ্রাম ও কয়েকজন বাংলার সন্তানের প্রানের বিনিময়ে অর্জন হয়েছিল একুশে ফেব্রুয়ারি । মাতৃভাষার সন্মান রক্ষা করেছে বাংলার অকুতোভয় সন্তানেরা । তাদের স্মরণে আমরা আজও গাই, “আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি, আমি কি ভুলতে পারি ।” না তোমাদের ভুলিনি, ভোলা যায় না ।
সেই রক্তাক্ত একুশ ও তার পরবর্তী রাজনৈতিক অগ্রগতি ও কার্যক্রমের ফলেই আমরা অর্জন করেছি আমাদের স্বাধীনতা । একটা স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রের অধিবাসী হিসেবে বাংলা ভাষা হয়েছে আমাদের প্রিয় মাতৃভাষা । তাই আজ গর্বভরে আমরা বাংলা ভাষায় গাইতে পারি, “আমার সোনার বাংলা আমি তোমার ভালবাসি ।”
আসুন আমরা যারা প্রবাসে বসবাস করি, একুশ উপলক্ষে আমাদের শপথ হোক এই ফেব্রুয়ারি মাস থেকে, “আমরা আমাদের সন্তানদের বাংলা ভাষা শিখাবো, মা এবং বাবা দুজনে মিলে ।” নতুন প্রজন্মকে বাংলা ভাষা শিখিয়ে অভিভাবক হিসেবে আমরা আমাদের দায়িত্ব পালন করি ।
আরো জানতে এখানে ক্লিক করুন...
অমর একুশের জন্য যারা শহীদ হয়েছেন তাদের প্রতি আমার চিরন্তন শ্রদ্ধা । অগনিত জনগনের সংগ্রাম ও কয়েকজন বাংলার সন্তানের প্রানের বিনিময়ে অর্জন হয়েছিল একুশে ফেব্রুয়ারি । মাতৃভাষার সন্মান রক্ষা করেছে বাংলার অকুতোভয় সন্তানেরা । তাদের স্মরণে আমরা আজও গাই, “আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি, আমি কি ভুলতে পারি ।” না তোমাদের ভুলিনি, ভোলা যায় না ।
সেই রক্তাক্ত একুশ ও তার পরবর্তী রাজনৈতিক অগ্রগতি ও কার্যক্রমের ফলেই আমরা অর্জন করেছি আমাদের স্বাধীনতা । একটা স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রের অধিবাসী হিসেবে বাংলা ভাষা হয়েছে আমাদের প্রিয় মাতৃভাষা । তাই আজ গর্বভরে আমরা বাংলা ভাষায় গাইতে পারি, “আমার সোনার বাংলা আমি তোমার ভালবাসি ।”
আসুন আমরা যারা প্রবাসে বসবাস করি, একুশ উপলক্ষে আমাদের শপথ হোক এই ফেব্রুয়ারি মাস থেকে, “আমরা আমাদের সন্তানদের বাংলা ভাষা শিখাবো, মা এবং বাবা দুজনে মিলে ।” নতুন প্রজন্মকে বাংলা ভাষা শিখিয়ে অভিভাবক হিসেবে আমরা আমাদের দায়িত্ব পালন করি ।
আরো জানতে এখানে ক্লিক করুন...
সাবিনা হাই উর্বি
wrote on ফেব্রুয়ারি 21, 2021
at
8:29 পূর্বাহ্ন
‘ভাষার জন্য যাঁরা দিয়ে গেল প্রাণ’ - শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি তাদের; মায়ের ভাষায় কথা বলার স্বাধীনতা মানুষের জন্মগত । তাইতো মানুষের অস্তিত্ব মাতৃভাষার পরিপুষ্টির সাথে অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িত । বাংলা ভাষা দৃপ্তপদে এগিয়ে চলুক, এগিয়ে চলুক .........
উর্বি, নিউ ইয়র্ক
উর্বি, নিউ ইয়র্ক
আদনান সৈয়দ
wrote on ফেব্রুয়ারি 21, 2021
at
8:23 পূর্বাহ্ন
বাংলা আমার প্রাণ। বাংলা আমার অস্তিত্বের ঠিকানা। অনেক রক্তের বিনিময়ে আমার এই সাধের বাংলা ভাষা। চলুন বাংলায় কথা বলি। বাংলায় নিজের মননকে শানিত করি। আমাদের প্রজন্মকে বাংলায় গড়ে তুলি। বাংলা আমার ভালোবাসা। বাংলা সংস্কৃতি আমার অহংকার।
এনায়েত খান
wrote on ফেব্রুয়ারি 20, 2021
at
1:01 পূর্বাহ্ন
যে বাংলা ভাষার জন্য একদিন বাংলার দামাল ছেলেরা বুকের রক্ত ঢেলেছিল তাঁদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর সেরা উপায় সেই বাংলা ভাষাটা ভাল করে শেখা ও নিজেদের ছেলেমেয়েদের শেখানো। আসুন, এবারের একুশেতে এটাই হোক আমাদের অঙ্গীকার।
এনায়েত খান, সিঙ্গাপুর
এনায়েত খান, সিঙ্গাপুর