মুজিববর্ষ উপলক্ষ্যে যুক্তরাষ্ট্র ডাক বিভাগের স্মারক সিলমোহর প্রকাশ

বঙ্গবন্ধুর ছবি সম্বলিত স্মারক ডাকচিহ্ন উন্মোচন করেন জ্যাকসন হাইটস পোস্ট অফিস-এর সুপারভাইজার স্যালাজার ফাতিমা

USPS Postal Bulletin (March 26, 2020) - see page 37

হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি, স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী ‘মুজিববর্ষ’ উপলক্ষ্যে ১৭ মার্চকে আন্তর্জাতিক বঙ্গবন্ধু দিবস আখ্যায়িত করে বঙ্গবন্ধুর ছবি সম্বলিত স্মারক সিলমোহর প্রকাশ করছে যুক্তরাষ্ট্র ডাক বিভাগ-ইউএসপিএস। মুক্তধারা ফাউন্ডেশনের আবেদনে বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ১৭ মার্চ মঙ্গলবার বেলা ১১টায় নিউইয়র্কের জ্যাকসন হাইটস পোস্ট অফিসে এই স্মারক ডাকচিহ্ন আনুষ্ঠানিকভাবে উন্মোচন করেন পোস্ট অফিস-এর সুপারভাইজার স্যালাজার ফাতিমা।

এর আগে নিউইয়র্কে বাংলাদেশের কনসাল জেনারেল সাদিয়া ফয়জুননেসা ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এ কার্যক্রমের উদ্বোধন ঘোষণা করেন। তিনি যুক্তরাষ্ট্র পোস্টাল বিভাগ ও মুক্তধারা ফাউন্ডেশনকে এ মহতী উদ্যোগের জন্য ধন্যবাদ জানান। কনসাল জেনারেল সাদিয়া ফয়জুননেসা তাঁর বক্তব্যে আজকের দিনটিকে একটি ঐতিহাসিক মাহেন্দ্রক্ষণ হিসেবে অভিহিত করেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন মুক্তধারা ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও বিশ্বজিত সাহা ও সাংগঠনিক সম্পাদক ফাহিম রেজা নূর।

অনুষ্ঠানের শুরুতে পোস্ট অফিসে রাখা বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো হয়। পরে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে শুভেচ্ছা জানান মুক্তধারা ফাউন্ডেশনের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. জিয়াউদ্দীন আহমেদ এবং উপদেষ্টা একুশে পদকপ্রাপ্ত লেখক ও বীর মুক্তিযোদ্ধা ড. নূরুন নবী।

বিশ্বজিত সাহা জানান, ১৭ মার্চ থেকে ৩০ দিনের জন্য শুধুমাত্র জ্যাকসন হাইটস পোস্ট অফিসে এই সিলমোহর সম্বলিত ডাক টিকিট কেনার সুযোগ থাকবে। জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষ্যেআন্তর্জাতিক বলয়ে বঙ্গবন্ধুকে নানানভাবে শ্রদ্ধা জানাবার উদ্যোগের অন্যতম একটি প্রয়াস। তিনি জানান, ২৬ মার্চ প্রকাশিত হবে যুক্তরাষ্ট্রের ডাক বিভাগের বিশেষ বুলেটিনে বঙ্গবন্ধুর ছবি সম্বলিত এই স্মারক। এই স্মারকটির নকশা করেছেন শিল্পী কে সি মং।

বিশ্বজিত সাহা আরো জানান, প্রাথমিকভাবে স্মারক সিলমোহর সম্বলিত চিঠি যুক্তরাষ্ট্র ডাক বিভাগের মাধ্যমে বাংলাদেশে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, জাতীয় সংসদের স্পিকার, কয়েকজন মন্ত্রী, ওয়াশিংটনে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত এবং নিউইয়র্কে জাতিসংঘের বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধিসহ বিশিষ্টজনদের কাছে পাঠানো হয়েছে।

উল্লেখ্য, ২০১৬ সালে মুক্তধারা ফাউন্ডেশনের আবেদনে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে যুক্তরাষ্ট্র ডাক বিভাগ স্মারক ডাকচিহ্ন প্রকাশ করে। এছাড়া মুক্তধারা ফাউন্ডেশনের আবেদনে ১৯৭৪ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর বঙ্গবন্ধু যেদিন জাতিসংঘে বাংলায় ভাষণ দিয়েছিলেন সেদিনটিকে ‘বাংলাদেশি ইমিগ্রান্ট ডে’ ঘোষণা করে নিউইয়র্ক স্টেট সিনেট। এছাড়া গত ১০ মার্চ ২০২০ স্টেট সিনেটর জন ল্যুর প্রস্তাবনায় বঙ্গবন্ধু জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষ্যে নিউইয়র্ক স্টেট বিশেষ রেজুলেশন পাশ করে।

বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকীতে নিউইয়র্ক স্টেট সিনেটে রেজ্যুলেশন পাস

নিউ ইয়র্কের কুইন্স থেকে নির্বাচিত স্টেট সিনেটর জন সি. ল্যু নিউইয়র্ক স্টেট সিনেটে রেজ্যুলেশন (৩০২১) উপস্থাপন করেন

Commemorating the 2020 Young People's Festival in recognition of celebrating the 100th Anniversary of the Birth of Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman, the Father of the Nation of Bangladesh (New York Senate Resolution No. 3021)

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষ্যে বঙ্গবন্ধুকে শ্রদ্ধা জানিয়ে রেজ্যুলেশন পাস করেছে নিউইয়র্ক স্টেট সিনেট।

মুক্তধারা ফাউন্ডেশন আয়োজিত বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকীতে চতুর্থ-শিশু-কিশোর মেলা ২০২০ উপলক্ষে এ বিশেষ রেজ্যুলেশন পাস হয় গত ১০ মার্চ। নিউ ইয়র্কের কুইন্স থেকে নির্বাচিত স্টেট সিনেটর জন সি ল্যু নিউইয়র্ক স্টেট সিনেটে এই রেজ্যুলেশন (৩০২১) উপস্থাপন করেন।

রেজল্যুশনে বলা হয়, নিউইয়র্ক স্টেটের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যে বাংলাদেশিরা বহুমাত্রিক যে অবদান রেখে চলেছে তারই স্বীকৃতিস্বরূপ এই স্মারক পাশ হয়েছে। এ বছর বাংলাদেশের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০০তম জন্মদিন। তিনি জন্মগ্রহণ করেন ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ। মুক্তধারা ফাউন্ডেশন তার জন্মশতবার্ষিকী পালনকে সামনে রেখে কুইন্সে শিশু-কিশোর উৎসবের আয়োজন করছে।

এতে বলা হয়, এই উৎসবের অন্যতম পর্ব ইয়াং হিরো। যারা ইতোমধ্যেই কম্যুনিটি সার্ভিসে এবং লিডারশীপ কর্মসূচিতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে, তাদের এই বিশেষ সম্মাননা জানানো হবে। এই উৎসবের মূল উদ্দেশ্য হলো, নতুন প্রজন্মের বাংলাদেশি-আমেরিকানদের সাথে বাংলাদেশের ইতিহাস ও সংস্কৃতিকে সংযুক্ত করা, যাতে তারা আমেরিকার বহু সংস্কৃতির আবহে কাজ করতে স্বাচ্ছন্দবোধ করে।

রেজ্যুলেশন আরও বলা হয়, উপমহাদেশের বাইরে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যমোদীদের বৃহত্তম সমাবেশ এই শিশু কিশোর উৎসব। পরে এই উৎসব যুক্তরাষ্ট্রের আরো তিনটি শহরে আয়োজিত হবে।

রেজ্যুলেশনে স্পষ্ট ভাষায় বর্ণিত হয়েছে, মার্চ মাস বাংলাদেশিদের জন্য অত্যন্ত তাৎপযপূর্ণ। এই মাসেই পড়েছে বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস ২৬ মার্চ। আগামী বছর স্বাধীনতার পঞ্চাশতম বার্ষিকী পালিত হবে সহস্রাধিক অনুষ্ঠানের মধ্যদিয়ে। ১৯৭১ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নির্দেশে মুক্তিযোদ্ধাদের গভীর ত্যাগ তিতিক্ষার মধ্যদিয়ে বাংলাদেশ পাকিস্তান থেকে স্বাধীনতা লাভ করে। এর আগে ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু সেই বিখ্যাত ভাষণটি দিয়েছিলেন রমনার রেসকোর্সে আর ২৬ মার্চ আনুষ্ঠানিক স্বাধীনতা ঘোষণা করেন।

স্টেট সিনেট ও এসেম্বলি নিউইয়র্কের সার্বিক বৈচিত্র্যময় সাংস্কৃতিক আবহে বাংলাদেশি আমেরিকান কম্যুনিটির এই আয়োজন যে নতুন পালক যোগ করেছে তার জন্য গর্বিত বোধ করা হয় রেজ্যুলেশনে। সে কারণেই স্টেট সিনেটের এই এসেম্বলি সদস্যরা তাদের সম্মাননা জানানোর সিদ্ধান্ত নেন বলে উল্লেখ করেন রেজ্যুলেশনে।

মুক্তধারা ফাউন্ডেশনের সিইও বিশ্বজিত সাহার হাতে রেজল্যুশেনের কপি হস্তান্তর করেন সিনেটর জন সি. ল্যু।  অবশ্য রেজ্যুলেশন পাসের পরই করোনা ভাইরাসের উদ্ভূত পরিস্থিতিতে শিশুকিশোর উৎসব স্থগিত ঘোষণা করা হয়।

বঙ্গবন্ধুর ভাষণের দিন নিউইয়র্কে ‘বাংলাদেশি ইমিগ্র্যান্ট ডে’

নিউ ইয়র্ক স্টেট গভর্নর এন্ড্রু এম. ক্যুমো

Commemorating Governor Andrew M. Cuomo to proclaim September 25, 2020, as Bangladeshi Immigrant Day in the State of New York (New York Senate Resolution No. 2346)

সর্বকালের শ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যেদিন জাতিসংঘে ভাষণ দিয়েছিলেন সেই ২৫ সেপ্টেম্বরকে ২০২০ সালের জন্য ‘বাংলাদেশি ইমিগ্র্যান্ট ডে’ ঘোষণা করা হয়েছে। জন্মশতবার্ষিকীর ক্ষণগনণার চারদিনের মাথায় আজ মঙ্গলবার নিউইয়র্ক স্টেটের গভর্নর এন্ড্রু ক্যুমো এ ঘোষণা দেন।

গত ১৪ জানুয়ারি স্টেট গভর্নর স্বাক্ষরিত ঘোষণাপত্রের কপি  ২০ জানুয়ারি বিতরণ করেছেন নিউইয়র্ক স্টেট সেক্রেটারি আলেন্ড্রো এন পলিনো। উল্লেখ্য, নিউইয়র্কের মুক্তধারা ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা বিশ্বজিত সাহার চেষ্টায় গত বছরও একই ধরনের একটি রেজ্যুলেশন পাশ হয় নিউইয়র্ক স্টেট পার্লামেন্টে। সেটি নবায়ন করার জন্য গত ৯ জানুয়ারি সিনেটে উপস্থাপন করা হয়। সিনেট রেজ্যুলেশন নম্বর ২৩৪৬। বিশ্বজিৎ সাহা এনআরবি নিউজকে জানান, ঘোষণাপত্রটি বাংলাদেশ সরকারের কাছে হস্তান্তরের জন্যে আমি ঢাকায় যাচ্ছি।

লাল সবুজের রক্তমাখা পতাকা উড়ছে জাতিসংঘের সদর দফতরের সামনে। আরো শতাধিক দেশের পতাকার পাশে বাংলাদেশ ঠাঁই করে নিয়েছে নিজের আসন।  ১৯৭৪ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর। নিউইয়র্কে জাতিসংঘের ২৯তম সাধারণ অধিবেশন। অধিবেশন কক্ষে সদস্য দেশগুলোর রাষ্ট্রনায়ক ও সরকার প্রধানরা। অধিবেশনে সভাপতির আসনে আলজেরিয়ার মুক্তি সংগ্রামের নেতা ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী মুক্তিযোদ্ধা আবদেল আজিজ বুতেফ্লিকা। সভাপতি 'বাঙালি জাতির মহান নেতা' হিসেবে পরিচিতি জানিয়ে বক্তৃতা মঞ্চে আহ্বান করেন বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে।

বাঙালির মহানায়ক বঙ্গবন্ধু আরোহণ করলেন বক্তৃতা মঞ্চে। প্রথম এশীয় নেতা, যিনি এই অধিবেশনে সবার আগে ভাষণ দেবেন। দৃপ্ত পায়ে বক্তৃতা মঞ্চে উঠে ডায়াসের সামনে দাঁড়ালেন বঙ্গবন্ধু। মুহুর্মুহু করতালি। বঙ্গবন্ধু বক্তৃতা শুরু করেন মাতৃভাষা বাংলায়। যে ভাষার জন্য ঢাকার রাজপথে বাঙালি বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিয়েছিল। সেই ভাষায় প্রথম ভাষণ জাতিসংঘে। বঙ্গবন্ধু বাংলা ভাষাকে বিশ্ব দরবারে আবার ঠাঁই করে দিলেন। এর আগে ১৯১৩ সালে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নোবেল প্রাপ্তির মধ্যদিয়ে বিশ্ববাসী জেনেছিল বাংলা ভাষার অমর অমল আবেদন। এর ষাট বছর পর ১৯৭৪ সালে বঙ্গবন্ধু বাঙালি জাতির পক্ষ থেকে উচ্চারণ করলেন বিশ্বসভায় বাংলা ভাষার অমর শব্দসমূহ।

উল্লেখ্য, জাতিসংঘে বিশ্বের সকল নেতা নিজ নিজ মাতৃভাষাতেই ভাষণ দিয়ে থাকেন। জাতিসংঘের সরকারি ভাষা ছয়টি। ইংরেজি, ফরাসী, রুশ, চীনা, স্প্যানিশ ও আরবি। এই ৬ ভাষাতেই বক্তৃতা রূপান্তরিত হয়ে থাকে। বঙ্গবন্ধু বক্তৃতা মঞ্চে দাঁড়িয়ে এক পলকে চারদিক দেখে নিলেন। এর আট দিন আগে ১৭ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশে জাতিসংঘের ১৩৬তম সদস্য দেশ হিসেবে মর্যাদা লাভ করে। এর আগে ১৯৭২ ও ১৯৭৩ সালে দুই দুই বার চীনের ভেটোর কারণে বাংলাদেশ জাতিসংঘের সদস্যপদ লাভ করতে পারেনি। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ বিরোধিতা করলেও ১৯৭৪ সালে এসে চীন বাংলাদেশের ব্যাপারে অনেকটা নমনীয় হয়। ফলে চীন তার ভেটো ক্ষমতা প্রয়োগ থেকে বিরত থাকে। ১৯৭৪ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর তুমুল করতালির মধ্যে নবীন রাষ্ট্র বাংলাদেশ জাতিসংঘের সদস্যপদ লাভ করে। ওই দিনই জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশন কক্ষে বাঙালির প্রথম প্রবেশ ঘটে। বিশ্ব মানচিত্রে বাংলাদেশ স্থায়ী আসন পেল যেন। বাংলাদেশের জাতিসংঘ সদস্যভুক্তির পর বিশ্বের অনেক দেশই অভিনন্দন জানিয়ে বক্তব্য রাখে। জাতিসংঘে মার্কিন স্থায়ী রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, 'বিশ্বের পার্লামেন্টে নতুন দেশ বাংলাদেশকে স্বাগতম' জাতিসংঘের মহাসচিব তখন ড. কুর্ট ওয়ার্ল্ডহেইম। তিনিও বাংলাদেশকে স্বাগত জানান, তবে প্রচণ্ড উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছিলেন তত্কালীন সোভিয়েত ইউনিয়নের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জ্যাকব মালিক ও ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী শরণ সিং।

আর সেদিনটিকেই বেছে নিলেন মুক্তধারা ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা বিশ্বজিত সাহা বাংলাদেশী 'ইমিগ্রান্ট ডে' হিসেবে। তার প্রস্তাবনায় ২০১৯ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর নিউইয়র্ক স্টেট সেনেটর স্টেভেস্কি এইদিনটিকে ‘বাংলাদেশ ইমিগ্রান্ট ডে হিসাবে’ রেজ্যুলেশন পাশ করার জন্য সিনেটে উপস্থাপন করেন এবং দীর্ঘ শুনানির পর এটি সর্বসন্মতিক্রমে পাশ হয়।

Bangabandhau at Indira Monchow
Bangabandhau at Indira Monchow

 

A Young Sheikh Mujibur Rahman
A Young Sheikh Mujibur Rahman